সময়ানুবর্তিতা রচনা ২০ পয়েন্ট, ২৫ পয়েন্ট, ৩০ পয়েন্ট

সময়ানুবর্তিতা রচনা ২০ পয়েন্ট, ২৫ পয়েন্ট, ৩০ পয়েন্ট

আসসালামু আলাইকুম আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে সময়ানুবর্তিতা রচনাটি শেয়ার করা হবে। সময়ানুবর্তিতা বা সময়ের মূল্য রচনাটি পরীক্ষার ক্ষেত্রে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

পরীক্ষার মধ্যে থাকা প্রতিটি টপিকের মধ্যে এই রচনাতে সব থেকে বেশি নাম্বার থাকে বাংলা দ্বিতীয় পত্র বিষয়ে। এই কারণে আমাদেরকে অবশ্যই প্রশ্ন আসা রচনাটি ঠিক ঠিক ভাবে লিখতে হবে যাতে করে স্যাররা বেশি নাম্বার দিতে বাধ্য হয়।

সময়ানুবর্তিতা রচনা | সময়ানুবর্তিতা রচনা ssc

তো এখানে তোমাদেরকে সময়ানুবর্তিতা রচনা ২০ পয়েন্ট সহ এই সময়ানুবর্তিতা রচনা ssc এর জন্য শেয়ার করা হবে। এখানে অবশ্যই রচনাটি ভালোভাবে পড়তে হবে এবং প্রতিটি কথা সুন্দরভাবে পরীক্ষার খাতায় লিখতে হবে।

আর হ্যাঁ পরীক্ষার খাতায় রচনা লেখার সময় রচনার মধ্যে কোন ধরনের আজেবাজে শব্দ লেখা যাবে না কিংবা নিজের ইচ্ছা করে এক কথা বারবার লিখে রচনা বেশি বড় করা যাবে না। রচনা বড় করতে হলে অবশ্যই সঠিক শব্দ ব্যবহার করে লিখতে হবে।

সময়ানুবর্তিতা রচনা ২০ পয়েন্ট, ২৫ পয়েন্ট, ৩০ পয়েন্ট

নিচে এই সময়ানুবর্তিতা রচনাটির মেইন পয়েন্ট গুলো উল্লেখ করে দেওয়া হলো। এখানে অবশ্যই আপনারা চাইলে নিজে থেকে আরও অনেক ধরনের পয়েন্ট যুক্ত করে এগুলোকে 20. এবং 30 পয়েন্ট আকারে রাখতে পারবেন।

ভূমিকা

সময়ের এই যাত্রাপথ অনন্ত পর্যন্ত প্রসারিত রয়েছে। আর এই সময়ের অনন্ত যাত্রাপথ ধরে এই পৃথিবীর সমস্ত পথিক এগিয়ে যাচ্ছে। সময় যেরকম অনন্তকাল প্রসারিত রয়েছে এরকম যদি মানুষের জীবন প্রসারিত থাকত তাহলে তাদের জীবনে আর কোন দুঃখ থাকতো না।

সময় যদিও অসংক্ষিপ্ত কিন্তু মানব জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ সংক্ষিপ্ত। এখানেই মূলত বিভেদ বাজে। মানুষ চায় অনন্তকাল সময় ধরে তাদের জীবনের কার্যক্রম গুলো চালিয়ে যেতে।

কিন্তু সময় এই জিনিসটি হতে দেয় না। সময় এই বিষয়টি না মেনে চলতে থাকে নদীর স্রোতের মতো। মানুষ তাদের কর্ম সম্পাদনের আগেই বিদায়ের ডাক পড়ে যায়।

আর এ কারণেই প্রতিটি মানুষের কাছে সময় হচ্ছে এক অমূল্য সম্পদ। সময় এমন একটি সত্তা যে কোন মুহূর্তেই কারো জন্য অপেক্ষা করে থাকে না সে তার মত চলতে থাকে।

আর এর সাথে তাল মিলিয়ে মানুষের জীবনেও চলতেছে সমান্তরাল বরাব। আর সময়ের এই অনন্তকাল প্রবাহের সাথে সাথে মানুষ ছুটে চলেছে তার জন্ম থেকে তার মৃত্যুর দিকে।

সময়ের গুরুত্ব

সময় যদি এভাবে না থেমে সমান্তরাল ভাবে অনন্তকাল চলতে না থাকতো তাহলে হয়তো মানুষের কাছে তার জীবনের মূল্য থাকত না। যেহেতু সময় অনন্ত এবং মানুষের জীবন সীমাবদ্ধ এ কারণেই তার এক প্রান্তে রয়েছে শুরু এবং অন্য প্রান্তে রয়েছে মানুষের মৃত্যু।

প্রতিটা মানুষ চায় সময় যেভাবে অনন্তকাল চলে এভাবেই তার জীবনকে অনন্তকাল চালিয়ে নিতে কিন্তু কেউই তা করতে পারে না।

মানুষের জীবনকে একটি নদীর সাথে তুলনা করা যেতে পারে একপারে সেই মানুষের জন্ম এবং অন্য পারে মৃত্যু আর মাঝখানে যে চর ভেসে উঠেছে এটাই হচ্ছে তার ছোট্ট সেই জীবন।

অনন্তকাল বড় সমুদ্র সাঁতার কেটে এসে তার এই সংক্ষিপ্ত জীবনের চরে পদার্পণ করা এবং আবার সেই অনন্ত সমুদ্র পাড়ি দিয়ে তার অন্ধকার মৃত্যু দিকে চলে যাওয়া, এটাই হচ্ছে জীবন।

চরের এই ছোট্ট জীবনটি শুধুমাত্র ঘন্টা, মিনিটের এবং সেকেন্ডের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। মানুষের জীবনের এই সীমাবদ্ধতা থাকার কারণেই তারা সময়কে এত বেশি মূল্যবান মনে করে। যদিও সময় সত্তাটি অনন্ত কিন্তু মানুষের জীবন এই সময়ের শুধুমাত্র একটি সামান্য ভগ্নাংশ মাত্র।

জীবন থেকে যদি এক মুহূর্ত সময় চলে যায় তাহলে সারা জীবন সাধনা করেও আর সেই সময় ফিরে পাওয়া যায় না। আর এই সময়ের যে কতটা গুরুত্ব রয়েছে এটি বোঝাতে গিয়ে রবার্ট ব্রাউনিং বলেছেন একটি দিন বা একটি মুহূর্ত চলে যাওয়া মানে জীবন থেকে একটি মুহূর্ত কিংবা একটি দিন ঝরে পড়ে যাওয়া।

এই কারণে সময়ানুবর্তিতা এর গুরুত্ব সম্পর্কে আমাদের প্রত্যেকের সচেতন থাকা দরকার। সময় প্রতিটা মানুষকে তার জীবন সাফল্যমন্ডিত করার জন্য সুযোগ দিয়ে থাকে। এই সময়কে শুধুমাত্র সামান্য পরিমাণে কাজে লাগালেই প্রতিটা মানুষ তাদের জীবনের সাফল্যকে অনিবার্য করে তুলতে পারে।

জীবনে আসা প্রতিটা সময়কে যে ব্যক্তি সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে পারে না বা সময়ের মূল্যবোধ সম্পর্কে যে ব্যক্তি সচেতন থাকে না সে কখনোই তার জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে না এবং জীবনে সুখ-শান্তিও অর্জন করতে পারে না।

সময়কে অবহেলা করার ফল

এই ছোট্ট সীমাবদ্ধ জীবনের মধ্যে এত বিশাল সময়ের যে ভগ্নাংশটুকু আমরা পাই তাকে সঠিকভাবে কাজে লাগানোর মাধ্যমে আমাদের এই জীবন সার্থক এবং সুখময় হয়ে ওঠে ।

এই কারণে আমরা এই ছোট্ট জীবনের পরিসীমায় যেটুকু সময় অংশ পাই তা যদি অপচয় করি এবং সঠিকভাবে কাজে না লাগাই তাহলে এটা একটা নির্বুদ্ধিতার পরিচয় হবে এবং সময়ের অপচয় হবে মাত্র।

আর যদি আমরা এভাবে সময়কে অপচয় করতে থাকি তাহলে একসময় এই অপচয়টাই আমাদের জীবনে অনেক খারাপ পরিণাম বয়ে আনবে এবং এই জীবনকে মর্মান্তিক দুঃখ এবং অনুশোচনা দিয়ে ভরিয়ে দেবে।

তখন বুক ফেটে চিৎকার করে আর্তনাদ করলেও কোন লাভ হবে না। যদি কেঁদে কেঁদে সমুত্রস্বরূপ অশ্রু বর্ষণ করি কিংবা অনুতপ্ত হয়ে দগ্ধ হয়ে যাই এর পরেও আমরা যে সময় অলসতায় কাটিয়ে দিয়েছি সেই সময়টা আর ফিরে আসবেনা।

সময়ের মূল্যবোধের সংজ্ঞা

আসলে বলতে গেলে সময়কে যথার্থভাবে মূল্য দেওয়াটাই এই জীবনের সাফল্য কাম হওয়ার একটা সোপান। কোন এক মুহূর্ত সময়কে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা মানে হলো যে ওই সময়ের মধ্যে যে কাজটি করা আবশ্যক সেই কাজটি সাথে সাথে পরিপূর্ণভাবে শেষ করা।

আর যে ব্যক্তি এই সময়ের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করে না এবং সঠিক সময়ে কাজটি না করে অলসতা করে আর তার এই সময়ের অমর্যাদার কারণেই সে জীবনের চরম পরিণতি ভোগ করে।

যেমন বাস্তব জীবনের একটা উদাহরণ ধরা যাক: যদি কোন কৃষক ফসল এর বীজ বপন করার সময় সঠিকভাবে তার সময়টাকে কাজে না লাগিয়ে অলস ভাবে বসে থাকে তাহলে সে কিভাবে তার গোলা ভরা খামার পূর্ণ ফসল লাভের আশা করতে পারে?

আমাদের বাস্তব জীবনে এই উদাহরণটিকে খুব সুন্দর ভাবে কাজে লাগানো যায়। যদি আমরা ঠিক সময় আমাদের জীবনের সাফল্য হওয়ার কাজগুলো না করি তাহলে কখনোই পরবর্তী সময়ে গিয়ে সাফল্য অর্জন করতে পারব না। আর এই কারণগুলোর জন্যই প্রতিটা মুহূর্ত সময়কে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা এবং সময়ের গুরুত্ব বোঝা আমাদের প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক।

সময় নষ্ট করার মানে

সময়কে কাজে লাগানোর থেকে সময় অপচয় না করার চেষ্টা করাটাই উত্তম। যদি আমরা সময় অপচয় করা রোধ করতে পারি তাহলে অবশ্যই সেই সময়টাকে কাজে লাগাতে পারব খুব সহজেই।

সময়ের কোন মুহূর্তকে চোখে দেখে উপলব্ধি করা যায় না এমনকি সময়ের অনন্তকাল বেজে যাওয়া ঘন্টা ধনী ও শ্রবণ করা সম্ভব হয় না। এর মানে এটা নয় যে মানুষ সময়ের অপচয় করে অলসতায় কাটিয়ে দেয় জন্য সময় ও তার জন্য স্থির হয়ে থাকবে।

এর থেকেই বোঝা যায় মানুষ যদিও সময় অপচয় করে বসে থাকে কিন্তু এর পরেও পৃথিবীর এই অলসতার মাঝে সময় সবাইকে ফাঁকি দিয়ে তার পথে যাত্রা করতেই থাকে।

এই সময় কে যারা অপচয় করে এবং তার সঠিক মূল্যায়ন করতে পারেনা এই সময়ও কিন্তু তাদেরকে কখনো ক্ষমা করে না। যারা তাকে এভাবে অবহেলা করে তাদেরকে কিন্তু সে অনেক বড় অভিশাপ দিয়ে যায় এবং তার ভবিষ্যতে অনেক বড় কাল হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।

কিন্তু এর বিপরীতে যারা সময়ের সাথে কোন বেয়াদবি করে না যারা সময়ের দাম সঠিকভাবে দিতে জানেনা তাদের সাথে কখনো সময় বেইমানি করে না। তারা যেন জীবনে সঠিকভাবে সফল হতে পারে এরই দোয়া সবসময় করতে থাকে এই সময়।

প্রতিটা সময়ের সঠিক ব্যবহার

প্রতিটা মানুষের জীবনের শৈশব কালই হচ্ছে সময়কে কাজে লাগানোর সঠিক মুহুর্ত। এই শৈশব কালই হচ্ছে বাকি জীবনের প্রস্তুতির একটা অধ্যায়।

ভবিষ্যতে নিজের কাঁধের ওপর কি রকম দায়িত্ব আসবে তার ভার বহন এই বয়সেই করে নিতে হয়। আমাদের শৈশবে যেতেটুকু সময় আমরা পাই এই সময়ের প্রতিটি মুহূর্তকে যদি আমরা সঠিকভাবে আমাদের জীবনে কাজে লাগিয়ে ফেলতে পারি তাহলে ভবিষ্যৎ জীবনের সুখ এবং শান্তি দুটোই আমরা পেতে থাকবো খুব সহজেই।

প্রতিটা মানুষ যখন শৈশবকলে থাকে তখনই তাদেরকে এই বিষয়টা সম্পর্কে ভালো মতো উপলব্ধি করতে হবে যে আমাদের জীবনে যতটুকু সময় আসবে তা অনেক বেশি মূল্যবান এবং এই সময়টা খুবই স্বল্প ।

জীবনে আসা এই অল্প সময়ের ভগ্নাংশটুকু যদি আমাদের জীবনে সৎ এবং সঠিকভাবে মহৎ কাজে লাগাতে পারি তাহলেই কেবল আমরা এই সময়ে সদ্ব্যবহার করতে পারলাম।

আমরা জীবনে যা কর্ম করব এই কর্মটাই হচ্ছে আমাদের জীবনে আশা প্রতিটা সময় মাপের চাবিকাঠি। সময়টুকু কে কার জীবনে কিভাবে ব্যবহার করল এবং এই নির্দিষ্ট সময়টুকু এর মধ্যে কে কেমন পরিশ্রম করল এই বিষয়টির ভিত্তিতেই মূলত তার সাফল্য বিবেচনা করা হয়।

এছাড়াও আমাদের জীবনে এই সময়টুকু দিয়ে কেমন মহৎ এবং মূল্যবান কাজ করলাম সেটির মাধ্যমেই ভবিষ্যৎ জীবনের ফলাফল গুলো নির্ধারিত হবে।

সঠিকভাবে বলতে গেলে একজন মানুষ তার জীবনে কতদিন বা কত সময়ে বেঁচেছে এই বিষয়টি খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তার বেঁচে থাকাকালীন সে কি ধরনের কাজ করেছে এবং এই কাজের কারণে আশেপাশের মানুষের উপর কি রকম প্রভাব পড়েছে এটাই মূলত দেখার বিষয়।

ব্যক্তি যদি এমন কাজ করে যায় যেটার ফলে আশেপাশের মানুষ অনেক বেশি উপকৃত হয়েছে তাহলেই সে কেবল তার জীবনে সফল। এই জীবনে সাফল্য অর্জন করার যত চাবিকাঠি আছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এই সময়ানুবর্তিতা।

সময় অনুবর্তিতা যদি কেউ ভালোভাবে বুঝতে পারে এবং এই সময়কে সঠিকভাবে তার জীবনে প্রয়োগ করে ফেলতে পারে তাহলে অবশ্যই সময় তাকে ধোকা দিবে না এবং সে তার ভবিষ্যৎ জীবনে ভালো কিছুই উপভোগ করতে পারবে।

উপসংহার

পৃথিবীতে যত ধরনের অপরাধ সংঘটিত হয় এর মধ্যে অনেক বড় একটি অপরাধ হচ্ছে সময়কে হেলায় নষ্ট করে ফেলা। প্রতিটা মানুষ তখনই এই সময়ের খেলা বোঝে যখন তার হাতে আর কোন সময় থাকে না।

হয়তো মানুষ ভাবে যে তারা সময় অপচয় করে খুব ভালো থাকতে পারবে। কিন্তু বিষয়টি একদমই সেরকম নয়। জীবনের মধ্য থেকে যদি এক সেকেন্ড সময়ও অপচয় করা হয় তাহলে সেই এক সেকেন্ড সময়টি কিন্তু পরে হাজার বছর তপস্যা করেও পাওয়া যায় না।

সময় জিনিসটা যে কতটা বেশি মূল্যবান এটা বোঝাতে গিয়ে নানা মনীষীগণ অনেক ধরনের উক্তি দিয়ে গেছেন। কেউ কেউ বলে সময়ের এক ফোর অসময়ের দশ ফোর। যদি কোন কিছু সামান্য পরিমাণে ছিঁড়ে যায় তাহলে প্রথমেই সেই জিনিসটাকে সেলাই করে নিলে আর সেই ছেড়া টি বৃদ্ধি পায় না।

তবে যদি বস্তুটিকে সেলাই করে যুক্ত না করা হয় তাহলে দেখা যাবে কিছুদিন পর এই ছিদ্র টি অনেক বেশি হয়ে গেছে এবং সেখানে দশটি সেলাই দিয়েও আর এটিকে জোড়া লাগানো যাচ্ছে না।

এখানেই আমরা মূলত সময়ের মূল্যটা প্রাক্টিক্যালি বুঝতে পারি। প্রায় প্রত্যেকটা মানুষই জানে যে সময়কে অবহেলা করলে তার জীবনে কঠিন দুঃখ নেমে আসতে পারে। কিন্তু এটি ভালোভাবে জানার পরেও বেশিরভাগ মানুষই বিষয়টিকে তেমন একটা মূল্যায়ন করে না।

মানুষ তখনই বুঝতে পারে যখন তার হাতে আর এক সেকেন্ড সময়ও অবশিষ্ট থাকে না এবং সে জীবনের সাফল্য ও অর্জন করতে পারে না। যাইহোক যেহেতু সময়ের মূল্য এত বেশি এই কারণে আমাদের প্রত্যেকের উচিত তাদের জীবনে আশা এই সময়ের প্রতিটি মুহূর্তকে সঠিকভাবে ঠিক ঠিক কাজে লাগানো।

তবে এটাও মনে রাখতে হবে যে আমাদের এই সময়কে এমন কোন কাজে লাগানো যাবে না যে কাজে আশেপাশের মানুষের ক্ষতি হবে। আমাদেরকে সৎ এবং কঠোরভাবে পরিশ্রম করে যেতে হবে তাহলেই আমরা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারব এবং ইহকাল ও পরকালে সুখে থাকতে পারবে।

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *